পুঁজিবাজারে এসএমই বোর্ডে তালিকাভুক্ত মামুন এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। আর
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার (৩০ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বস্ত্র খাতের কোম্পানি মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ০৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সোমবার (২৮ অক্টোবর) ৩০ জুন ২০২৪ সমাপ্ত
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ৫০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেবে। সোমবার (২৮
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেঘনা সিমেন্ট মিলস পিএলসি গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের শুন্য শতাংশ (০%) লভ্যাংশ দেবে। কোম্পানি সূত্রে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামিদ ফেব্রিক্স পিএলসি গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শুন্য শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। কোম্পানি সূত্রে এ
গত ১৫ বছরে আওয়ামী সরকারের ক্ষমতার ঢাল ব্যবহার করে শুধুই তর তর করে ওপরে উঠেছেন সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের হাজার হাজার কোটি টাকার কাজ, সরকারি কেনাকাটা,
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ডজনের বেশি কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি করার দায়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে আবুল খায়ের হিরু ও তার সহযোগীদের জরিমানা করেছিল।
পুঁজিবাজারে বিভিন্ন খাতে প্রায় দুই ডজন কোম্পানি রোববার (২৭ অক্টোবর) শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভায় গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন খাতের কোম্পানি কেয়া কসমেটিকসে অ্যাকাউন্টে ৪৯ কোটি ডলার বা ৫ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা (বৈদেশিক মুদ্রায় পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে) জমা না করার কারণ খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।