চিকেনের যে কোনো পদই সবার কমবেশি পছন্দের। বিশেষ করে চিকেন তন্দুরি সবারই পছন্দের। যে কোনো উৎসব কিংবা আয়োজনে চিকেন তন্দুরির স্বাদ নিতে পছন্দ করেন অনেকেই। যদিও বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট থেকেই বেশি
রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসে। এছাড়া কোথাও কেটে গেলে তা সারতে চায় না। পানি পান করলেও সহজে পিপাসা মেটে না। তাছাড়া ক্লান্তি তো আছেই। তবে চিকিৎসকদের
কথায় কথায় অনেকের মধ্যেই গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা আছে। অল্প একটু ঢেকুর উঠলে কিংবা বমি ভাব, বদহজম বা গ্যাস হলেই এ ধরনের ওষুধ খান কমবেশি সবাই। তবে এ ধরনের ওষুধ
সকালে খেতে হয় রাজার মতো, দুপুরে প্রজার মতো আর রাতের খাবার হবে দরিদ্রের মতো। এ প্রবাদ থেকেই বোঝা যায় রাতের খাবার হওয়া উচিত দিনের সবচেয়ে সাধারণ খাবার। এতে শরীর ভালো
বর্তমানে ডায়াবেটিস প্রতিটি ঘরে ঘরেই দেখা দিচ্ছে। ছোট থেকে বুড়ো সবার শরীরেই বাসা বাঁধছে দীর্ঘমেয়াদী এই ব্যাধি। একবার ডায়াবেটিস ধরা পড়লে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়ে ওঠে বেশ কষ্টকর। বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে,
সকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকে হাতে তুলে নেন ধোঁয়া ওঠা গরম বেড টি। আবার অনেকেই অফিসে কাজের ফাঁকে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা সবখানে চা-কফি না থাকলে যেন চলেই না। যদিও
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অনিয়মিত জীবনযাপন থেকে শুরু করে অ্যালকোহল, ধূমপানসহ নানাবিধ কারণে ফুসফুস, ব্রেস্টসহ প্রোস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন বেশিরভাগই। অনেকেই ক্যানসারের নাম শুনলেই ভয়ে গুটিয়ে
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ভাইরাল ইনফেকশনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঋতু পরিবর্তনের কারণে কমবেশি সবাই ভাইরাল জ্বর, সর্দি, কাশিতে ভোগেন। আসলে ভাইরাল ইনফেকশন খুব দ্রুত ছড়ায়। কোভিডও কিন্তু
বর্তমানে কমবয়সেও অনেকের চুলে পাক ধরে। বিভিন্ন কারণে চুল পাকতে শুরু করে। আর এ সমস্যার সমাধানে অনেকেই বাজারচলতি চুলের প্রসাধনী ব্যবহার করেন। এমনকি চুল কালো করার কলপও ব্যবহার করেন। এতে
বর্তমানে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত ছোট-বড় সবাই। শুধু মোবাইল বললে ভুল হবে, স্মার্টফোনের ব্যবহার এখন বিশ্বব্যাপী। গেম খেলা ছাড়াও ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ ফোনের স্ক্রিনে তাকিয়েই নানা ওয়েব সিরিজ এমনকি সিনেমাও