রমজানে সারাদিন না খেয়ে থাকার কারণে অনেকেরই মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় যাকে ‘হ্যালিটোসিস’ বলা হয়। ১২ ঘণ্টার বেশি সময় না খেয়ে থাকলে এই হ্যালিটোসিসের সম্মুখীন হওয়াটা স্বাভাবিক। এ
সম্পর্ক গড়তে সময় লাগে না, তবে সেই সম্পর্কের যত্ন নিতে না পারলে তা দ্রুত ভেঙে যায়। দু’জন মানুষের মন যখন এক বিন্দুতে মিলে যায়, তখনই সম্পর্কের শুরু হয়। সম্পর্ক যখন
যক্ষ্মা বা টিবি রোগের নাম শুনলে সবাই ভয়ে আঁতকে ওঠেন। টিউবারকিউলোসিস বা টিবিতে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হন। এমনকি এই রোগে মৃত্যুর সংখ্যাও অনেকটাই। তবে এই রোগের মোকাবিলায় একটি
গরম হোক কিংবা শীতকাল পানি ঠিকমতো না পান করলে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে শুরু করে। কোনো ধরনের ক্রনিক অসুখ না থাকলে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা আবশ্যক।
সুস্থ থাকতে শরীরচর্চা করার বিকল্প নেই, এ কথা সবারই জানা। তবে রমজান মাসে ঠিক কখন কিংবা কতক্ষণ শরীরচর্চা করা উচিত তা হয়তো জানা নেই অনেকেরই। কারও মতে এ সময় শরীরচর্চা
শুরু হয়েছে সংযমের মাস। এই মাসে খাওয়াদাওয়ায়ও সংযম থাকা চাই। বিভিন্ন খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানলে এবং খাবার গ্রহণে সতর্ক থাকলে রোজায় সতেজ ও প্রাণবন্ত থাকা যাবে। সতেজ থাকতে করণীয়: সাহরিতে
রোজায় দীর্ঘ সময় উপবাসের কারণে শরীরে পানির চাহিদা বেশি থাকে। আবার অনেকক্ষণ খাবার না খাওয়ার কারণে শরীরে শক্তিরও ঘাটতি হয়। সেক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় কিছু সুপারফুড যুক্ত করা হলে শরীর একই সঙ্গে
রোজা একটি ফরজ ইবাদত। রোজা পালনের কিছু বিধি-বিধান রয়েছে। সেগুলো মেনে অত্যন্ত পবিত্রতার সাথে রোজা পালন করতে বলা হয়েছে ইসলাম ধর্মে। ছোটখাটো কিছু ভুল থেকে শুরু করে বড় বড় কিছু
রমজানে রোজা রেখে সারাদিন অভুক্ত থাকার পর অনেকেই ইফতারে ভুল খাবার খেয়ে ফেলেন। শুধু ইফতারেই নয় বরং রাতে এমনকি সেহরিতেও অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার কারণে শরীরে পড়ে বিরূপ প্রভাব। একে তো
আমাদের পেটে ব্যথা হলেই ধরে নিই, এটি হয়তো আলসার বা গ্যাস্ট্রিকের কারণে হচ্ছে। কিন্তু পেটে ব্যথা শুধু এই কারণেই হয়, বিষয়টি কিন্তু মোটেও তা নয়। পাচনতন্ত্রের যে কোনো অঙ্গ থেকেও