এই গরমে তাপপ্রবাহের জন্য একটু বের হলেই বেশ ক্লান্ত লাগে। শরীর থেকে অনেক ঘাম ঝরার কারণে পানি শূন্যতায় বেশি বেশি পানি খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এমনি পানি খেতে কার ভালো
গরমে অতীষ্ট এখন জনজীবন। এ সময় শরীরের উপর বিরাট ধকল যাচ্ছে কমবেশি সবারই। তীব্র গরমে রোদে বাইরের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে না শরীর। এর ফলে হিট এক্সহউশন ও হিট
কিছুদিন আগেই গেল রোজার ঈদ। ঈদের ছুটি শেষে কর্মক্ষেত্রে ফিরেছেন সবাই। সেইসাথে বাড়ছে গরমের তীব্রতা। এতে করে ত্বক হয়ে পড়েছে নিষ্প্রাণ। ত্বকের সতেজতা ফেরাতে নেওয়া দরকার যত্ন। কিন্তু কর্মব্যস্ততার কারণে
গরমে শরীর দ্রুত গরম হয়ে যায়। আর এই কারণে ডিহাইড্রেশন, ডায়রিয়া, হিট স্ট্রোকের মতো নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় শরীর ঠান্ডা রাখতে কিছু পানীয়তে ভরসা রাখতে পারেন। এসব পানীয়গুলো
গরমে অতীষ্ট জনজীবন। এ সময় দিনে পর্যাপ্ত পানি না পান করলেই বিপদ। তবে গরমের সময় ঠিক কতটা পরিমাণে পানি পান করলে শরীর থাকবে সুস্থ, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। গরমে
চোখ অনেক সংবেদনশীল। দীর্ঘমেয়াদী সূর্যের সংস্পর্শে এলে চোখের বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তাই চোখকে বাঁচাতে সানগ্লাস পরা জরুরি। অনেকেই সানগ্লাস পরার বিষয়টি নিতান্তই স্টাইল বা ফ্যাশন হিসেবে বিবেচনা করেন।
গ্রীষ্মকালীন ফলের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে তরমুজ। স্বাস্থ্যগত দিক থেকে তরমুজ অনেক উপকারী। তরমুজের মধ্যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটিনেয়েটস বেশি থাকায় শরীরের কোষকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক
ফ্যাটি লিভার একটি গুরুতর ব্যাধি। এই রোগ গুরুতর আকার ধারণ করলে এর থেকে হতে পারে লিভার সিরোসিস। তাই বিশেষজ্ঞরা বারবার এই রোগ নিয়ে সতর্ক করেন। ফ্যাটি লিভার দুই ধরনের হয়-
গরমে এখন কমবেশি সবারই দিশেহারা অবস্থা। গরমে অনবরত ঘামের কারণে রাস্তায় বের হলে এ সময় জামা যেন পুরো ঘামে ভিজে যায়। কারও অল্প ঘাম হয়, কারও বেশি। তবে যাদের বেশি
প্রতিদিনই তাপমাত্রা বাড়ছে। এ সময় হিট স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা এ সময় ছোট-বড় সবার স্বস্থ্যের উপরই নজর রাখতে বলেন। যেহেতু গরমে
