রবিবার (১৭ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ২৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে,
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রোববার টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে সিটি ব্যাংক লিমিটেড। আজ কোম্পানিটির দর ২ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯.৫১ শতাংশ বেড়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে।
দূর্বল ব্যবসা নিয়েও মোবাইল অপারেটর ও বহুজাতিক কোম্পানি হিসেবে লেনদেনের প্রথমদিন থেকে টানা দর বৃদ্ধি পাচ্ছিল রবি আজিয়াটার শেয়ার। এক্ষেত্রে অবশ্য স্বয়ং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে কোম্পানিটির
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন আগামীকাল সোমবার (১৮ জানুয়ারি) রেকর্ড ডেটের কারণে বন্ধ থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো: বিচ হ্যাচারি লিমিটেড ও
ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরে মন্দায় থাকলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফাইন ফুডসের শেয়ার দর নিয়ে মাঝেমধ্যেই কারসাজি করা হয়। এক্ষেত্রে কোন কারণ ছাড়াই কৃত্রিমভাবে কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিক উত্থান ঘটানো হয়। যে কোম্পানিটির
গত বছরের সেপ্টেম্বরেও দেশের পুঁজিবাজারে বাজার মূলধনের দিক হিসেবে বিলিয়ন ডলারের কোম্পানির সংখ্যা ছিল মাত্র পাঁচটি। তবে গত কয়েক মাসে পুঁজিবাজারের ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখিতার কারণে বর্তমানে বিলিয়ন ডলারের আরো চার কোম্পানি
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনকারীদের লটারির মাধ্যমে বরাদ্দ দেয়া শেয়ার বিজয়ীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে পাঠানো হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ (বিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আজ
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া ই-জেনারেশন লিমিটেডের আবেদন শেষ হচ্ছে আগামী সোমবার, জানুয়ারি ২০২০। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে। কোম্পানি
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পাওয়া মীর আক্তার হোসাইন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আইপিও লটারি আগামী বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) হতে পারে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সম্মতি দিলে কোম্পানিটি
ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়াত্ত্ব কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক।