দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে বাংলাদেশি মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ক্যাম্পেইনে পণ্য কেনায় ক্রেতাদের নানা সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর কিনে ১০ লাখ টাকা করে পেয়েছেন আরও তিন ক্রেতা। এই তিন
ঢাকাস্থ টাঙ্গাইল জেলা সমিতিকে ১০ লাখ টাকার আর্থিক অনুদান দিয়েছে ওয়ালটন। করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি বা সিএসআর কার্যক্রমের আওতায় ওই অনুদান দেওয়া হয়। ঢাকায় সমিতির একটি ভবন নির্মাণে ব্যয় হবে ওই
আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ওয়ালটন হবে বিশ্বের এক নম্বর রেফ্রিজারেটর ব্র্যান্ড। এ আশাবাদ ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটরের প্রকৌশলীদের। শনিবার (২৬ জুন) বিশ্ব রেফ্রিজারেশন দিবস উপলক্ষে ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত র্যালি শেষে বক্তারা
বাসায় ১০ বছর ধরে ওয়ালটনের ফ্রিজ ব্যবহার করছেন মুদি দোকানদার মাজেদুল ইসলাম। ভালো সার্ভিস দিচ্ছে সেটি। তার মুদি দোকানে একটি ফ্রিজ দরকার ছিলো। এ জন্য ওয়ালটনই তার ভরসা। দামে সাশ্রয়ী
দেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারে ক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে বড় সুযোগ দিচ্ছে ওয়ালটন। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হচ্ছেন একের পর এক ক্রেতা। সম্প্রতি বাংলাদেশি সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা করে পেয়েছেন
ওয়াশিং মেশিনের নতুন আরেকটি প্রোডাকশন লাইন চালু করলো ওয়ালটন। যেখানে তৈরি হবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির টপ লোডিং ওয়াশিং মেশিন। এর ফলে ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিন কারখানায় প্রোডাকশন লাইনের সংখ্যা দাঁড়ালো ২টিতে। ৫
ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহল্টস বলেছেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়ণ হয়েছে। বাংলাদেশের এ সাফল্যের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ওয়ালটন। তারা হাই-কোয়ালিটি পণ্য তৈরি করছে। জার্মানিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওয়ালটন
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারে শীর্ষ ব্র্যান্ড ওয়ালটন। লক্ষ্য এবার অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়া। সে লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজন পণ্যের কোয়ালিটি নিশ্চিত করা। ফ্রিজ, এসি, টিভিসহ সব ধরনের পণ্য তৈরিতে কোয়ালিটিতে কোনো
প্রাণঘাতি করোনাভাইরাস ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। মহামারি ঠেকাতে সারাদেশে চলছে লকডাউন। বিশেষ এ সময়টাতে দেশের মানুষের পাশে থাকার, ক্রেতার দোরগোড়ায় পণ্য সেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ওয়ালটন। ফোন করলেই ক্রেতার
ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। অথচ, সরকারি কেনাকাটায় উপেক্ষিত থাকছে দেশে তৈরি এসব পণ্য। এজন্য