মানসম্মত পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশ, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা (ইএইচএস—এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি) নিশ্চিত করাও ওয়ালটনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইএইচএস বিষয়ে বিশেষ প্লেজ বা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ
বাংলাদেশে তৈরি পণ্য দিয়ে বিশ্বজয়ের লক্ষ্য ওয়ালটনের। সেজন্য প্রতিষ্ঠানটি হাতে নিয়েছে ‘ভিশন গো-গ্লোবাল ২০৩০’ কার্যক্রম। এ লক্ষ্য অর্জনে রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন, কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সব খাতেই দেশ-বিদেশের অভিজ্ঞ প্রকৌশলী ও
মানবিকতার আরেক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটিতে নিয়োগ পেলেন ৬ জন শারীরিক প্রতিবন্ধী। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মুর্শেদ নিয়েছেন সর্বোত্তম বাংলাদেশ
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমকে স্বাগত জানান ওয়ালটনের এমডি গোলাম মুর্শেদ ও পরিচালক সাবিহা জারিন দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের অভাবনীয় অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের উদ্দেশ্যে ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল
আবার শুরু হলো ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের স্মার্ট ভিডিও কনটেস্ট। ‘স্মার্ট ফ্রিজ, স্মার্ট মেকার’ শীর্ষক ওই প্রতিযোগিতার সিজন টু শুরুর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশি সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ নিয়ে ক্রিয়েটিভ ভিডিও তৈরির
ইউরোপের বাজারে ওয়ালটন পণ্যের টেকসই ও উচ্চ গুণগত মান, তুলনামূলক সাশ্রয়ী দাম, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজাইন ক্রেতাদের কাছে ব্যাপক সমাদৃত হচ্ছে। ফলে, ইউরোপে ওয়ালটন পণ্যের রপ্তানি ও বাজার সম্প্রসারণ হচ্ছে
জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের টেক জায়ান্ট খ্যাত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ আমাদের
ওজোনস্তর ক্ষয়রোধ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রপ্তানি করছে তারা। ওয়ালটন কারখানায় ‘বিশ্বের প্রথম এইচএফসি
ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশের বাজারে বৈশ্বিক ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটন পণ্য। প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে নতুন রপ্তানি বাজার। সঙ্গে বাড়ছে রপ্তানি ভলিউম। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১-২২ অর্থবছরে বিশ্ববাজারে
কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা দেশের উন্নয়নের জন্য শ্রমের পাশাপাশি প্রয়োজন মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগ। এজন্য দরকার গবেষণা ও উদ্ভাবন। উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার মাপকাঠি হলো তার রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কার্যক্রম। এ ক্ষেত্রে