1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২৮ অপরাহ্ন

এক বছরের মধ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রির আকার ২৫% বাড়ানো হবে

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
farukh-ahmed-siddiki

অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডস (এএএমসিএমএফ) এর সভাপতি ড. হাসান ইমাম বলেছেন, অ্যাসোসিয়েশন থেকে এক বছরের মধ্যে অন্তত্বপক্ষে ২৫% মিউচ্যুয়াল ফান্ড শিল্পের আকার বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতিটি অ্যাসেট ম্যানেজার পৃথকভাবে অবদান রাখবে।

শনিবার সকাল ১০টায়, ঢাকার হোটেল ওয়েষ্টিনে যৌথভাবে সিএমজেএফ ও বিএমবিএ আয়োজিত ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজার: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ’ গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী, অধ্যাপক খায়রুল হোসেন, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, আইসিএবি, আইসিএমএবি, আইসিএসবির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

হাসান ইমাম বলেন, গত ২ বছর মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পারফরমেন্স খুবই ভালো। বাংলাদেশ ফান্ড ম্যানেজাররা অন্যান্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে নেই।

তিনি বলেন, বিএসইসি চেয়ারম্যান মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে অন্তত্বপক্ষে এফডিআর এর থেকে বেশি লভ্যাংশ দিতে বলেছিলেন। এ বছর প্রতিটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড এফডিআর এর থেকে বেশি হারে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। যেখানে গড়ে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো ৭% লভ্যাংশ দিয়েছে। এটা আমাদের জন্য সুখবর।

এএএমসিএমএফ এর এই সভাপতি বলেন, অনেকগুলো অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অ্যাসেট ম্যানেজারদের অ্যাসেট বা ফান্ডের আকার কম। অথচ উন্নত দেশগুলোতে মানুষজন মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে বিনিয়োগ করে। সেখানে শেয়ারবাজারকে লং টার্ম রিটার্নের প্রক্সি হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে প্রভিডেন্ড ফান্ডগুলোকে আসার আহবান করলে তাদের সীমাবদ্ধতা দেখা যায়। তারা সর্বোচ্চ বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারে। যা মিউচ্যুয়াল ফান্ড বড় হওয়ার পেছনে প্রধান বাধাঁ হিসেবে কাজ করে।

তিনি বলেন, এখনো আমাদের শেয়ারবাজার মূলত ঢাকা ও চিটাগাং কেন্দ্রীক। এর বাহির থেকে বিনিয়োগকারীরা আসছেন না। কিন্তু আমাদের অর্থনীতি যেভাবে এগোচ্ছে, সেভাবে শেয়ারবাজার এগায়নি। এছাড়া রেমিটেন্সের বেশিরভাগ টাকা যায় শহরের বাহিরে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ