1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২২ অপরাহ্ন

লোকসানে বিএসআরএমের তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২

ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের প্রভাবে লোকসানে পড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিএসআরএম গ্রুপের দুই কোম্পানি বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস (বিএসআরএম) লিমিটেড ও বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড। চলতি ২০২২-২৩ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে বিএসআরএম লিমিটেডের ১৬৪ কোটি টাকা ও বিএসআরএম স্টিলসের প্রায় ৩৫ কোটি টাকা কর-পরবর্তী নিট লোকসান হয়েছে। কোম্পানি দুটির আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত সোমবার অনুষ্ঠিত সভায় চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে বিএসআরএম লিমিটেড ও বিএসআরএম স্টিলসের পর্ষদ। প্রতিবেদন অনুসারে, প্রথম প্রান্তিকে বিএসআরএম লিমিটেডের সমন্বিত আয় হয়েছে ২ হাজার ৭৫ কোটি টাকা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে আয় ছিল প্রায় ১ হাজার ৫৩৯ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে প্রায় ৩৫ শতাংশ। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী সমন্বিত নিট লোকসান দাঁড়িয়েছে ১৬৪ কোটি টাকায়। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ১২৮ কোটি টাকা কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছিল। চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৫১ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় ছিল ৪ টাকা ২৯ পয়সা।

বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের আয় চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ১ হাজার ৩১৮ কোটি টাকায়। এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে প্রায় ২৮ শতাংশ। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট লোকসান দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩৫ কোটি টাকায়। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে প্রায় ১০৯ কোটি টাকা কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছিল। চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯৩ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় ছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা।

আর্থিক ফলাফলের বিষয়ে বিএসআরএম লিমিটেড ও বিএসআরএম স্টিলসের অর্থ ও হিসাব বিভাগের প্রধান এবং কোম্পানি সচিব শেখর রঞ্জন কর বণিক বার্তাকে বলেন, কাঁচামালের দাম বাড়ার কারণে কোম্পানির আয় বেড়েছে। পাশাপাশি ব্যবসার পরিমাণও কিছুটা বেড়েছে। তবে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমাদের আর্থিক ব্যয় বেশ বেড়ে গেছে। এ কারণে লোকসান গুনতে হয়েছে। ডলারের দাম আগের অবস্থায় ফিরে এলে তখন কোম্পানিও মুনাফায় ফিরে আসবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ