1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ অপরাহ্ন

দেখে নিন ১২ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১
Eps

চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি-মার্চ’২১ প্রান্তিকে অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১২ কোম্পানি। এর মধ্যে ৫ কোম্পানি (বৃহস্পতিবার) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বাকি৭ কোম্পানি বিকালে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেগুলোর তথ্য কোম্পানি সূত্রে সংগ্রহ করা হয়েছে।

বিকালে আর্থিক প্রতিবেদন ঘোষণা করা কোম্পানিগুলো হলো-এনআরবিসি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, এস্কয়ার নিট, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, সায়হাম টেক্সটাইল ও জিল বাংলা সুগার মিল।

ডিএসইর ওয়েবসাইটে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা কোম্পানিগুলো হলো-কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড, ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড, স্টাইলক্রাফট লিমিটেড ও ইস্টার্ন কেবলস লিমিটেড।

এনআরবিসি ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২৮ পয়সা।

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২৭ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ৮২ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২১ টাকা ৭১ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে নেগেটিভ ১ টাকা ১৯ পয়সা।

এস্কয়ার নিট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৬ পয়সা।

এককভাবে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৬ পয়সা।

আর ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ২ টাকা ৪০ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫০ টাকা ৯৩ পয়সা।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫৬ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে শেয়ার প্রতি নিট অ্যাসেট ভ্যালু হয়েছে (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৫ টাকা ৭৪ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইলস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৭০ পয়সা।

জিল বাংলা সুগার: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১০ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৯ টাকা ২২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৪ টাকা ৭৩ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ঋণাত্মক ৭৪৮ টাকা ৫৩ পয়সা।

কাশেম ইন্ডাষ্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। এর আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯ পয়সা। অর্থাৎ করোনার এই সময়ে মুনাফা বেড়েছে ৬ পয়সা বা ৬৭ শতাংশ।

চলতি বছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৭০ পয়সা।

৩১ মার্চ কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ২৮ পয়সা।

আইটি কনসালটেন্টস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে হয়েছিল ২৯ পয়সা।

গত নয় মাসে কোম্পানির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে হয়েছিল ৯৯ পয়সা।

৩১ মার্চ কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১০ পয়সা।

ফু-ওয়াং ফুডস: তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ ১ পয়সা কমেছে।

চলতি হিসাব বছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই ২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৩ পয়সা।

স্টাইলক্রাফট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৬৯ পয়সা (রিস্টেটেড)।

চলতি হিসাব বছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই ২০-মার্চ’২১) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।

ইস্টার্ন কেবলস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা। এর আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৫৩ পয়সা।

কোম্পানিটির চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে (জুলাই ২০-মার্চ’২১) শেয়ারপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৫১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪ টাকা ৫৩ পয়সা

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ