1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন

সিনহা হত্যা: ৪ পুলিশসহ সাত আসামীর ৭ দিনের রিমান্ড

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০
sinha

কক্সবাজারের টেকনাফে মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার আসামি চার পুলিশসহ ৭ জনের সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বুধবার (১২ আগস্ট) বেলা ১১টায় টেকনাফ উপজেলা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারহার আদালত-৩ এ তাদের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক। সিনিয়র আইনজীবী মোহাম্মদ মোস্তফা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রিমান্ড পাওয়া অপর তিনজন হলেন, সিনহা হত্যা মামলায় পুলিশের দায়ের করা মামলার তিন সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়ার মারিশবুনিয়ার নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দীন ও মোহাম্মদ আইয়াস। মঙ্গলবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে র‌্যাব।

এর আগে গ্রেফতার সাক্ষীরা গণমাধ্যমের কাছে দাবি করেছিলেন, এ হত্যার ঘটনা তারা কেউ নিজের চোখে দেখেননি। ঘটনার পর স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে তাদের ডেকে নেয়া হয়। পরে সকালে টেকনাফ থানায় নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেন তারা। পরে জানতে পারেন তাদের সাক্ষী করা হয়েছে।

এদিকে সিনহার বোনের করা হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ৯ আসামির মধ্যে ওসি প্রদীপ, ইন্সপেক্টর লিয়াকতসহ সাতজন কারান্তরীণ। তাদের মধ্যে প্রধান তিন আসামির সাত দিনের রিমান্ড এবং বাকি চারজনকে দু’দিন করে কারা ফটকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত।

গত শনি ও রোববার তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ড এবং তার সাথে রিলেটেড নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছিলেন র‌্যাবের গণমাধ্যম শাখার প্রধান লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ। আরও তথ্য জানতে ওই চার আসামিকে নতুন করে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে সোমবার আদালতে আবেদন করা হয়। আজ তাদের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া বাদী হয়ে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইন্সপেক্টর লিয়াকত, ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।

৬ আগস্ট বরখাস্ত ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতসহ সাত আসামি কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। মামলার শুনানিতে র‌্যাবের পক্ষে প্রত্যেক আসামির ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত ইন্সপেক্টর লিয়াকত, ওসি প্রদীপ এবং এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিতের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বাকি চারজনকে দুদিন কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন।বাকি দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ