নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে এই পর্যন্ত চলতি অর্থবছরের ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৯টি কোম্পানি। এরমধ্যে মুনাফা বেড়েছে ৭টি কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
মুনাফা বাড়ার ৭ কোম্পানি হলো- সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ডরিন পাওয়ার, যমুনা অয়েল, এমজেএল বাংলাদেশ, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি এবং শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৭৪ পয়সা।
ডরিন পাওয়ার
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা।
যমুনা অয়েল
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১০ টাকা ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯ টাকা ২৯ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৪১ পয়সা।
এমজেএল বাংলাদেশ
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ০৫ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ১৬ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৩৪ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৭ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৭ টাকা ০৪ পয়সা।
পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪ টাকা ৩০ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩ টাকা ০৮ পয়সা।
শাহজিবাজার পাওয়ার
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৯১ পয়সা।