1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন

লংকাবাংলা ইটিএফের সাবস্ক্রিপশন শুরু ১২ ফেব্রুয়ারি

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
LankaBangla-Finance-600x337

দেশের প্রথম এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) এলবি মাল্টি অ্যাসেট ইনকাম ইটিএফের ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রিপশন ১২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় শুরু হবে। যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে মূলধন সংগ্রহের উদ্দেশে এ সাবস্ক্রিপশন চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। গতকাল স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য অনুসারে, প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ফান্ডটির ৭০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করা হবে। প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। ন্যূনতম সাবস্ক্রিপশনের পরিমাণ ১ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ সীমা ৫০ কোটি টাকা। ইটিএফটির উদ্যোক্তা লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। সম্পদ ব্যবস্থাপক লংকাংবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড। ট্রাস্টি হিসেবে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) ও কাস্টডিয়ান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক দায়িত্ব পালন করছে। এর অথরাইজড পার্টিসিপেন্টস হিসেবে রয়েছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ, গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজ ও ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড। ফান্ডটির প্রাথমিক আকার হবে ১০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস ১০ কোটি ও সম্পদ ব্যবস্থাপক লংকাবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। বাকি অর্থ প্রাইভেট প্লেসমেন্ট ও পাবলিক অফারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।

বিএসইসির ৮৪৯তম কমিশন সভায় লংকাবাংলা ইটিএফটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ইটিএফটি ডিএসইতে অন্য যে কোনো শেয়ারের মতোই লেনদেন করা যাবে। ইটিএফটির দর নির্ধারণ ও তারল্য সরবরাহের ক্ষেত্রে অথরাইজড পার্টিসিপেন্টরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করবে। বিধি অনুসারে ইটিএফটির বাজার দর যাতে এর দৈনিক নিট সম্পদমূল্যের (এনএভি) ১০ শতাংশের বেশি না কমে সেটি নিশ্চিত করবে অথরাইজড পার্টিসিপেন্টরা। এ বছরের শেষের দিকে ইটিএফটির লেনদেন শুরুর প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

ইটিএফ বিধিমালা ২০১৬-এর বিধি ৬(ধ) অনুসারে ইটিএফ গঠনের সময় এর ন্যূনতম তহবিলের আকার কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা হতে হবে। এক্ষেত্রে উদ্যোক্তার ১০ শতাংশ, সম্পদ ব্যবস্থাপকের ২ ও বাকি ৮৮ শতাংশ অর্থ প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে হবে। অর্থাৎ উদ্যোক্তা, সম্পদ ব্যবস্থাপক ও প্রাইভেট প্লেসমেন্ট মিলিয়ে ইটিএফের আকার ৫০ কোটি টাকা হতে হবে। অন্যদিকে পাবলিক অফারের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের ক্ষেত্রে ইটিএফের আকার ৫০ কোটি টাকার বেশি হতে হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ